গরু বোঝাই ট্রাকে ডাকাতি, ১৭টি গরু লুট

ঈশ্বরদীতে গরু বোঝাই ট্রাকে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। সংঘবদ্ধ ডাকাতরা এ সময় ১৭টি গরু লুট করে নিয়ে গেছে। বুধবার (২৮ মে) ভোর ৪টার দিকে ঈশ্বরদী উপজেলার মুলাডুলি রেলগেট থেকে দাশুড়িয়া হাইওয়ে সড়কে এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রণব কুমার গরু বোঝাই ট্রাকে ডাকাতির ঘটনা নিশ্চিত করেছেন। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, দিনাজপুরের চিরিরবন্দর থেকে একটি ট্রাকে ১৭টি গরু নিয়ে কুষ্টিয়ায় রওনা হয় জিয়া হোসেন নামে এক ব্যাপারী। ট্রাকটি মুলাডুলি রেলগেট অতিক্রম করার পর ১২/১৫ জনের সশস্ত্র ডাকাতদল আরেকটি ট্রাক ও পিকআপ নিয়ে গরু বোঝাই ট্রাকটির গতিরোধ করে কাঁচা রাস্তায় নামিয়ে দেয়। পরে ডাকাতদলের একটি গ্রুপ অস্ত্রের মুখে গরুর ব্যাপারী জিয়া হোসেন ও ট্রাক চালক নাহিদকে হাত-পা বেঁধে পিকআপে তুলে রাজশাহীর দিকে রওনা হয়। আরেক গ্রুপ ১৭টি গরু নিয়ে কুষ্টিয়ার দিকে চলে যায়। ডাকাতরা গরুর মালিক জিয়া ও পিকআপ চালক নাহিদকে রাজশাহীর চারঘাট এলাকায় একটি আমবাগানে বেঁধে রেখে পালিয়ে যায়। সকালের দিকে স্থানীয়রা এসে তাদের উদ্ধার করে ৯৯৯ ফোন দিলে ঈশ্বরদী থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। সবশেষ গরুর মালিক ভিকটিম জিয়া ও চালক নাহিদের অভিযোগের ভিত্তিতে তাৎক্ষণিক অভিযানে নামে পুলিশ।  অভিযানের এক পর্যায়ে কুষ্টিয়া এলাকা থেকে গরুর ট্রাকটি উদ্ধার হয়েছে। তবে এ বুধবার সন্ধ্যায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত লুট হওয়ার গরু উদ্ধারের খবর পাওয়া যায়নি। ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রণব কুমার বলেন, জরুরি সেবা নাম্বার ট্রিপল নাইন থেকে সংবাদ পাওয়ার পর সকালেই ভুক্তভোগী গরুর মালিক ও ট্রাক চালককে উদ্ধার করা হয়। পুলিশি অভিযানে বিকেলের দিকে কুষ্টিয়া থেকে খালি অবস্থায় ওই ট্রাকটি উদ্ধার হয়েছে। অভিযান অব্যাহত আছে

গরু বোঝাই ট্রাকে ডাকাতি, ১৭টি গরু লুট

ঈশ্বরদীতে গরু বোঝাই ট্রাকে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। সংঘবদ্ধ ডাকাতরা এ সময় ১৭টি গরু লুট করে নিয়ে গেছে। বুধবার (২৮ মে) ভোর ৪টার দিকে ঈশ্বরদী উপজেলার মুলাডুলি রেলগেট থেকে দাশুড়িয়া হাইওয়ে সড়কে এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রণব কুমার গরু বোঝাই ট্রাকে ডাকাতির ঘটনা নিশ্চিত করেছেন। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, দিনাজপুরের চিরিরবন্দর থেকে একটি ট্রাকে ১৭টি গরু নিয়ে কুষ্টিয়ায় রওনা হয় জিয়া হোসেন নামে এক ব্যাপারী। ট্রাকটি মুলাডুলি রেলগেট অতিক্রম করার পর ১২/১৫ জনের সশস্ত্র ডাকাতদল আরেকটি ট্রাক ও পিকআপ নিয়ে গরু বোঝাই ট্রাকটির গতিরোধ করে কাঁচা রাস্তায় নামিয়ে দেয়।

পরে ডাকাতদলের একটি গ্রুপ অস্ত্রের মুখে গরুর ব্যাপারী জিয়া হোসেন ও ট্রাক চালক নাহিদকে হাত-পা বেঁধে পিকআপে তুলে রাজশাহীর দিকে রওনা হয়। আরেক গ্রুপ ১৭টি গরু নিয়ে কুষ্টিয়ার দিকে চলে যায়। ডাকাতরা গরুর মালিক জিয়া ও পিকআপ চালক নাহিদকে রাজশাহীর চারঘাট এলাকায় একটি আমবাগানে বেঁধে রেখে পালিয়ে যায়। সকালের দিকে স্থানীয়রা এসে তাদের উদ্ধার করে ৯৯৯ ফোন দিলে ঈশ্বরদী থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। সবশেষ গরুর মালিক ভিকটিম জিয়া ও চালক নাহিদের অভিযোগের ভিত্তিতে তাৎক্ষণিক অভিযানে নামে পুলিশ।

 অভিযানের এক পর্যায়ে কুষ্টিয়া এলাকা থেকে গরুর ট্রাকটি উদ্ধার হয়েছে। তবে এ বুধবার সন্ধ্যায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত লুট হওয়ার গরু উদ্ধারের খবর পাওয়া যায়নি। ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রণব কুমার বলেন, জরুরি সেবা নাম্বার ট্রিপল নাইন থেকে সংবাদ পাওয়ার পর সকালেই ভুক্তভোগী গরুর মালিক ও ট্রাক চালককে উদ্ধার করা হয়। পুলিশি অভিযানে বিকেলের দিকে কুষ্টিয়া থেকে খালি অবস্থায় ওই ট্রাকটি উদ্ধার হয়েছে। অভিযান অব্যাহত আছে