সাকিব-শিশিরের বিবাহ বিচ্ছেদের গুঞ্জন নিয়ে যা জানা গেল
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বর্তমান যুগে যেমন তথ্যের দ্রুত আদান-প্রদানের মাধ্যম, তেমনই এটি গুজব ও ভুল তথ্য ছড়ানোরও এক বড় ক্ষেত্র। সম্প্রতি বাংলাদেশ ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় তারকা সাকিব আল হাসানকে ঘিরে এমনই এক ভিত্তিহীন খবর ছড়িয়ে পড়েছে—তার এবং স্ত্রী উম্মে আহমেদ শিশিরের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। এই খবরটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায় এবং সাকিব ভক্ত ও সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক উদ্বেগ ও কৌতূহল সৃষ্টি করে। দেশের একটি গণমাধ্যম নির্ভরযোগ্য পারিবারিক সূত্রের বরাত দিয়ে নিশ্চিত করেছে যে এই খবর সম্পূর্ণ বানোয়াট এবং এটি নিছকই একটি গুজব। সাকিব ও শিশিরের দাম্পত্য জীবন স্বাভাবিক রয়েছে এবং বর্তমানে বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার যুক্তরাষ্ট্রে তাঁর পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন। এর আগেও একবার সাকিব ও শিশিরের বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে গুঞ্জন উঠেছিল। সেসময় শিশিরের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অ্যাকাউন্ট থেকে সাকিবের কিছু ছবি মুছে ফেলাকে কেন্দ্র করে এমন ধারণা তৈরি হয়েছিল। তবে গত বছর ১৫ আগস্ট এক দীর্ঘ পোস্টে সাকিবপত্নী নিজেই নিশ্চিত করেছিলেন যে তাঁদের সম্পর্কের কোনো অবনতি ঘটেনি। উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া ব্যাপক গণআন্দোলনের মুখে ৫ আগস্ট দীর্ঘদিনের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। এর ফলে সাকিব আল হাসান তাঁর সংসদ সদস্য পদ হারান। এরপর থেকে তিনি আর দেশে ফেরেননি। তাঁর এই রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা এবং দেশের পরিস্থিতি তাঁর ক্রিকেট ক্যারিয়ারেও প্রভাব ফেলেছে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে রয়েছেন। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর তিনি পাকিস্তান ও ভারত সফরে বাংলাদেশ দলের হয়ে খেলেছিলেন। দেশে ফিরে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে টেস্ট খেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে বিদায় নেওয়ার পরিকল্পনা থাকলেও, দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা ও পরবর্তীতে উদ্ভূত নানা জটিলতার কারণে সেটি আর সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলার অভিযোগ ওঠা এবং তাঁর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের মতো কিছু ঘটনা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে। এই সবকিছুর মাঝে সাকিব বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন, পরিবারকে সময় দিচ্ছেন এবং জনসম্মুখে খুব একটা আসছেন না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়ানো সাম্প্রতিক বিবাহ বিচ্ছেদের গুজব বা অন্যান্য চলমান বিতর্কের বিষয়ে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোয় মনোযোগী এই ক্রিকেটার এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মন্তব্য করেননি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বর্তমান যুগে যেমন তথ্যের দ্রুত আদান-প্রদানের মাধ্যম, তেমনই এটি গুজব ও ভুল তথ্য ছড়ানোরও এক বড় ক্ষেত্র। সম্প্রতি বাংলাদেশ ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় তারকা সাকিব আল হাসানকে ঘিরে এমনই এক ভিত্তিহীন খবর ছড়িয়ে পড়েছে—তার এবং স্ত্রী উম্মে আহমেদ শিশিরের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেছে।
এই খবরটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায় এবং সাকিব ভক্ত ও সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক উদ্বেগ ও কৌতূহল সৃষ্টি করে। দেশের একটি গণমাধ্যম নির্ভরযোগ্য পারিবারিক সূত্রের বরাত দিয়ে নিশ্চিত করেছে যে এই খবর সম্পূর্ণ বানোয়াট এবং এটি নিছকই একটি গুজব। সাকিব ও শিশিরের দাম্পত্য জীবন স্বাভাবিক রয়েছে এবং বর্তমানে বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার যুক্তরাষ্ট্রে তাঁর পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন।
এর আগেও একবার সাকিব ও শিশিরের বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে গুঞ্জন উঠেছিল। সেসময় শিশিরের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অ্যাকাউন্ট থেকে সাকিবের কিছু ছবি মুছে ফেলাকে কেন্দ্র করে এমন ধারণা তৈরি হয়েছিল। তবে গত বছর ১৫ আগস্ট এক দীর্ঘ পোস্টে সাকিবপত্নী নিজেই নিশ্চিত করেছিলেন যে তাঁদের সম্পর্কের কোনো অবনতি ঘটেনি। উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া ব্যাপক গণআন্দোলনের মুখে ৫ আগস্ট দীর্ঘদিনের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। এর ফলে সাকিব আল হাসান তাঁর সংসদ সদস্য পদ হারান। এরপর থেকে তিনি আর দেশে ফেরেননি। তাঁর এই রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা এবং দেশের পরিস্থিতি তাঁর ক্রিকেট ক্যারিয়ারেও প্রভাব ফেলেছে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে রয়েছেন।
২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর তিনি পাকিস্তান ও ভারত সফরে বাংলাদেশ দলের হয়ে খেলেছিলেন। দেশে ফিরে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে টেস্ট খেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে বিদায় নেওয়ার পরিকল্পনা থাকলেও, দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা ও পরবর্তীতে উদ্ভূত নানা জটিলতার কারণে সেটি আর সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলার অভিযোগ ওঠা এবং তাঁর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের মতো কিছু ঘটনা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে।
এই সবকিছুর মাঝে সাকিব বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন, পরিবারকে সময় দিচ্ছেন এবং জনসম্মুখে খুব একটা আসছেন না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়ানো সাম্প্রতিক বিবাহ বিচ্ছেদের গুজব বা অন্যান্য চলমান বিতর্কের বিষয়ে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোয় মনোযোগী এই ক্রিকেটার এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মন্তব্য করেননি।