বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীকে হয়রানি, জনতার হাতে এসআই আটক
নোয়াখালীর চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলায় সাক্ষ্য দিতে এসে জনতার হাতে অবরুদ্ধ হয়েছন সুধারাম মডেল থানার সাবেক এসআই লিটন চন্দ্র দত্ত। রোববার (২৩ মার্চ) নোয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত প্রাঙ্গণে এ ঘটনা ঘটে। বিক্ষুদ্ধ জনতার হাতে এসআই লিটন আটক হওয়ার একটি ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। ওই সময় এসআই লিটন জনতার কাছে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার আমলের কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা চান। স্থানীয়রা জানায়, এসআই লিটন গত ১০ বছর নোয়াখালী সুধারাম মডেল থানায় দায়িত্ব পালন করেন। এসময় তিনি নোয়াখালী শহরে টিএসআই হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ওই সময় লিটন নোয়াখালী-৪ আসনের সাবেক এমপি একরামুল করিম চৌধুরী, নোয়াখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সহিদ উল্যাহ খান সোহেলের আস্থাভাজন হয়ে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীদেরকে বিভিন্ন মামলায় জড়িয়ে নানাভাবে হয়রানি করেন এবং গ্রেপ্তারের ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করেন। এছাড়া ওয়াজ মাহফিল বন্ধে নগ্ন হস্তক্ষেপ করেন। তার বিরুদ্ধে ব্যাপক ঘুষ বাণিজ্যেরও অভিযোগ রয়েছে। একাধিক বিএনপি নেতা জানান, লিটন দত্ত বিগত ফ্যাসিবাদের দোসর। তার অত্যাচারে বিএনপি নেতারা ঘরে ঘুমাতে পারেনি। বিভিন্ন অজুহাতে মামলার ভয় দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার হাতিয়ে নেন। রোববার (২৩ মার্চ) নোয়াখালীর আদালতে তার সাক্ষ্য দিতে আসার খবরে ভুক্তভোগীরা একজোট হয়ে আদালত প্রাঙ্গণে অবস্থান নেয়। পরে ভুক্তভোগী লোকজন তাকে আটক করে হেনস্তা করেন। খবর পেয়ে উত্তেজিত জনতার হাত থেকে সেনাবাহিনী ও সুধারাম মডেল থানার পুলিশ তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল ইসলাম বলেন, স্থানীয়দের হাতে সাবেক টিএসআই লিটননের আটক হওয়ার খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়। কোনো অভিযোগ না থাকায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

নোয়াখালীর চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলায় সাক্ষ্য দিতে এসে জনতার হাতে অবরুদ্ধ হয়েছন সুধারাম মডেল থানার সাবেক এসআই লিটন চন্দ্র দত্ত। রোববার (২৩ মার্চ) নোয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত প্রাঙ্গণে এ ঘটনা ঘটে।
বিক্ষুদ্ধ জনতার হাতে এসআই লিটন আটক হওয়ার একটি ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। ওই সময় এসআই লিটন জনতার কাছে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার আমলের কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা চান।
স্থানীয়রা জানায়, এসআই লিটন গত ১০ বছর নোয়াখালী সুধারাম মডেল থানায় দায়িত্ব পালন করেন। এসময় তিনি নোয়াখালী শহরে টিএসআই হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ওই সময় লিটন নোয়াখালী-৪ আসনের সাবেক এমপি একরামুল করিম চৌধুরী, নোয়াখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সহিদ উল্যাহ খান সোহেলের আস্থাভাজন হয়ে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীদেরকে বিভিন্ন মামলায় জড়িয়ে নানাভাবে হয়রানি করেন এবং গ্রেপ্তারের ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করেন। এছাড়া ওয়াজ মাহফিল বন্ধে নগ্ন হস্তক্ষেপ করেন। তার বিরুদ্ধে ব্যাপক ঘুষ বাণিজ্যেরও অভিযোগ রয়েছে।
একাধিক বিএনপি নেতা জানান, লিটন দত্ত বিগত ফ্যাসিবাদের দোসর। তার অত্যাচারে বিএনপি নেতারা ঘরে ঘুমাতে পারেনি। বিভিন্ন অজুহাতে মামলার ভয় দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার হাতিয়ে নেন। রোববার (২৩ মার্চ) নোয়াখালীর আদালতে তার সাক্ষ্য দিতে আসার খবরে ভুক্তভোগীরা একজোট হয়ে আদালত প্রাঙ্গণে অবস্থান নেয়। পরে ভুক্তভোগী লোকজন তাকে আটক করে হেনস্তা করেন।
খবর পেয়ে উত্তেজিত জনতার হাত থেকে সেনাবাহিনী ও সুধারাম মডেল থানার পুলিশ তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল ইসলাম বলেন, স্থানীয়দের হাতে সাবেক টিএসআই লিটননের আটক হওয়ার খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়। কোনো অভিযোগ না থাকায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।