জেলা যুবদল সভাপতি মির্জা বাবু মারা গেছেন
সিরাজগঞ্জ জেলা যুবদলের সভাপতি ও রাজশাহী বিভাগীয় যুবদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আব্দুল জব্বার বাবু মারা গেছেন। রোববার (২৩ মার্চ) ভোরে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। মির্জা আব্দুল জব্বার বাবু সিরাজগঞ্জ পৌর শহরের হোসেনপুর মহল্লার বাসিন্দা। তার মৃত্যুর বিষয়টি মির্জা আব্দুল জব্বার বাবুর একাধিক স্বজন ও জেলা বিএনপির একাধিক নেতা দেশ টিভিকে নিশ্চিত করেছেন। তারা জানান, প্রায় দুই মাস আগে মির্জা আব্দুল জব্বার বাবু ভাইরাসজনিত একটি রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রথমে সিরাজগঞ্জ নর্থ বেঙ্গল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাকে দ্রুত ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে বেশ কিছুদিন হলো চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। এরপর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভোরে তার মৃত্যু হয়। তার মৃত্যুতে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য রুমানা মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চু ও সিরাজগঞ্জ প্রেসক্লাবসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ শোক জানিয়েছেন। সেইসঙ্গে তারা শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। তার মৃত্যুতে জেলার রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। শোকে স্তব্ধ হয়ে পড়েছে তার পরিবার ও মহল্লার মানুষ।

সিরাজগঞ্জ জেলা যুবদলের সভাপতি ও রাজশাহী বিভাগীয় যুবদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আব্দুল জব্বার বাবু মারা গেছেন।
রোববার (২৩ মার্চ) ভোরে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। মির্জা আব্দুল জব্বার বাবু সিরাজগঞ্জ পৌর শহরের হোসেনপুর মহল্লার বাসিন্দা। তার মৃত্যুর বিষয়টি মির্জা আব্দুল জব্বার বাবুর একাধিক স্বজন ও জেলা বিএনপির একাধিক নেতা দেশ টিভিকে নিশ্চিত করেছেন।
তারা জানান, প্রায় দুই মাস আগে মির্জা আব্দুল জব্বার বাবু ভাইরাসজনিত একটি রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রথমে সিরাজগঞ্জ নর্থ বেঙ্গল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন।
পরে অবস্থার অবনতি হলে তাকে দ্রুত ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে বেশ কিছুদিন হলো চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। এরপর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভোরে তার মৃত্যু হয়। তার মৃত্যুতে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য রুমানা মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চু ও সিরাজগঞ্জ প্রেসক্লাবসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ শোক জানিয়েছেন।
সেইসঙ্গে তারা শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। তার মৃত্যুতে জেলার রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। শোকে স্তব্ধ হয়ে পড়েছে তার পরিবার ও মহল্লার মানুষ।