শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে মাদরাসা শিক্ষক গ্রেপ্তার

মানিকগঞ্জের সিদ্দিকনগর দরবার শরিফ মাদরাসার এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষক মো. রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।  বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) সকালে মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম আমান উল্লাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এর আগে, বুধবার রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত রফিকুল ইসলাম জেলার সাটুরিয়া উপজেলার গোপালপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি দীর্ঘদিন ধরে সিদ্দিকনগর দরবার শরিফ মাদরাসায় শিক্ষকতা করছিলেন। পুলিশ জানায়, ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর পরিবার এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ দায়ের করলে দ্রুত তদন্ত শুরু করা হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু নির্যাতন ও যৌন নিপীড়ন সংক্রান্ত ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।  পুলিশ আশ্বস্ত করেছে, তদন্তের মাধ্যমে ঘটনার যথাযথ বিচার নিশ্চিত করা হবে। ওসি এসএম আমান উল্লাহ বলেন, এক মাদরাসা শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে মো. রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে এবং তাকে আদালতে প্রেরণ করা হবে। এদিকে, এ ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। তারা দোষীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। অনেকে বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হলো নৈতিকতা ও মূল্যবোধের কেন্দ্র। সেখানে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। এই জঘন্য অপরাধের যথাযথ বিচার হলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিরাপদ পরিবেশ বজায় থাকবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে মাদরাসা শিক্ষক গ্রেপ্তার

মানিকগঞ্জের সিদ্দিকনগর দরবার শরিফ মাদরাসার এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষক মো. রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

 বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) সকালে মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম আমান উল্লাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এর আগে, বুধবার রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত রফিকুল ইসলাম জেলার সাটুরিয়া উপজেলার গোপালপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি দীর্ঘদিন ধরে সিদ্দিকনগর দরবার শরিফ মাদরাসায় শিক্ষকতা করছিলেন।

পুলিশ জানায়, ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর পরিবার এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ দায়ের করলে দ্রুত তদন্ত শুরু করা হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু নির্যাতন ও যৌন নিপীড়ন সংক্রান্ত ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

 পুলিশ আশ্বস্ত করেছে, তদন্তের মাধ্যমে ঘটনার যথাযথ বিচার নিশ্চিত করা হবে। ওসি এসএম আমান উল্লাহ বলেন, এক মাদরাসা শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে মো. রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে এবং তাকে আদালতে প্রেরণ করা হবে। এদিকে, এ ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

তারা দোষীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। অনেকে বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হলো নৈতিকতা ও মূল্যবোধের কেন্দ্র। সেখানে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। এই জঘন্য অপরাধের যথাযথ বিচার হলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিরাপদ পরিবেশ বজায় থাকবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।