‘বাংলাদেশিদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভিসা দেবে পাকিস্তান’
বাংলাদেশের যেকোনো নাগরিক পাকিস্তানের ভিসার জন্য অনলাইনে আবেদন করলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভিসা পাওয়া যাবে বলে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তান হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ। এ ক্ষেত্রে স্টুডেন্ট ভিসা, ট্যুরিস্ট ভিসা, বিজনেস ভিসা কোনো রকম ফি ছাড়াই পাওয়া যাবে বলে জানান তিনি। বুধবার দুপুরে রংপুর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ মিলনায়তনে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসার নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন সৈয়দ আহমেদ মারুফ। পাকিস্তান হাই কমিশনার বলেন, ‘৫ আগস্ট পরবর্তী বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যকার কূটনৈতিক সম্পর্ক ধীরে ধীরে উন্নত ও দৃঢ় হচ্ছে। এই উন্নতিতে আমি খুশি। এই সম্পর্ক আরও দৃঢ় হোক, এটা প্রত্যাশা করি।’ বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ বলেন, ‘বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে অনেক পণ্যের চাহিদা রয়েছে। যে পণ্যের চাহিদা সেগুলো যাচাই করার জন্য ব্যবসায়ীদের অনুরোধ জানাচ্ছি।’ রংপুর অঞ্চলের উৎপাদিত কৃষি পণ্য আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে কোনো শুল্ক সুবিধা থাকবে কি না– এই প্রশ্নের উত্তরে হাইকমিশনার বলেন, ‘পাকিস্তান সরকারকে এ বিষয়টি অবহিত করব।’ আলোচনা শেষে পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ রংপুর চেম্বারের নেতাদের হাতে উপহার তুলে দেন। এ সময় ব্যবসায়ী ও জামায়াতে ইসলামী নেতারা উপস্থিত ছিল। এ সময় রংপুর জেলা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আকবর আলী, সহ-সভাপতি মামুন উর রশীদ মামুন, জামায়াতে ইসলামী জেলা আমির গোলাম রব্বানী, মহানগর আমির এটিএম আজম খানসহ সাংবাদিক ও ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিল।

বাংলাদেশের যেকোনো নাগরিক পাকিস্তানের ভিসার জন্য অনলাইনে আবেদন করলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভিসা পাওয়া যাবে বলে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তান হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ। এ ক্ষেত্রে স্টুডেন্ট ভিসা, ট্যুরিস্ট ভিসা, বিজনেস ভিসা কোনো রকম ফি ছাড়াই পাওয়া যাবে বলে জানান তিনি।
বুধবার দুপুরে রংপুর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ মিলনায়তনে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসার নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন সৈয়দ আহমেদ মারুফ।
পাকিস্তান হাই কমিশনার বলেন, ‘৫ আগস্ট পরবর্তী বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যকার কূটনৈতিক সম্পর্ক ধীরে ধীরে উন্নত ও দৃঢ় হচ্ছে। এই উন্নতিতে আমি খুশি। এই সম্পর্ক আরও দৃঢ় হোক, এটা প্রত্যাশা করি।’
বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ বলেন, ‘বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে অনেক পণ্যের চাহিদা রয়েছে। যে পণ্যের চাহিদা সেগুলো যাচাই করার জন্য ব্যবসায়ীদের অনুরোধ জানাচ্ছি।’
রংপুর অঞ্চলের উৎপাদিত কৃষি পণ্য আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে কোনো শুল্ক সুবিধা থাকবে কি না– এই প্রশ্নের উত্তরে হাইকমিশনার বলেন, ‘পাকিস্তান সরকারকে এ বিষয়টি অবহিত করব।’
আলোচনা শেষে পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ রংপুর চেম্বারের নেতাদের হাতে উপহার তুলে দেন। এ সময় ব্যবসায়ী ও জামায়াতে ইসলামী নেতারা উপস্থিত ছিল।
এ সময় রংপুর জেলা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আকবর আলী, সহ-সভাপতি মামুন উর রশীদ মামুন, জামায়াতে ইসলামী জেলা আমির গোলাম রব্বানী, মহানগর আমির এটিএম আজম খানসহ সাংবাদিক ও ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিল।