নাশকতার মামলায় বগুড়ায় আ. লীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ার ধুনট উপজেলায় বিএনপির সাবেক এমপি জিএম সিরাজের গাড়িবহরে ককটেল হামলা, বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগসহ একাধিক ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- উপজেলার কৈয়াগাড়ি গ্রামের নজরুল ইসলাম দুদু সরকারের ছেলে ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য সাইদুর রহমান শামীম (৪৫) ও ধুনট পৌর এলাকার অফিসারপাড়ার জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে পৌর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অন্তর (৩৫)। রোববার (৯ মার্চ) ধুনট থানা থেকে আদালতের মাধ্যমে তাদের বগুড়া জেলা কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। এর আগে শনিবার মধ্যরাতে অভিযান চালিয়ে নিজ নিজ বাড়ি থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। থানা সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার দেশ ত্যাগের পর এ উপজেলায় বিএনপির নেতাকর্মীরা বাদী হয়ে বিস্ফোরক আইনে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে থানায় পৃথক ৫টি মামলা দায়ের করেন। এ সব মামলার মধ্যে আওয়ামী লীগ নেতা সাইদুর রহমান শামীমকে একটি মামলায় এবং যুবলীগ নেতা অন্তরকে ৪টি মামলার আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।ধুনট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, এসব মামলার অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান অব্যাহত রাখা হয়েছে।

বগুড়ার ধুনট উপজেলায় বিএনপির সাবেক এমপি জিএম সিরাজের গাড়িবহরে ককটেল হামলা, বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগসহ একাধিক ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- উপজেলার কৈয়াগাড়ি গ্রামের নজরুল ইসলাম দুদু সরকারের ছেলে ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য সাইদুর রহমান শামীম (৪৫) ও ধুনট পৌর এলাকার অফিসারপাড়ার জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে পৌর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অন্তর (৩৫)।
রোববার (৯ মার্চ) ধুনট থানা থেকে আদালতের মাধ্যমে তাদের বগুড়া জেলা কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। এর আগে শনিবার মধ্যরাতে অভিযান চালিয়ে নিজ নিজ বাড়ি থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
থানা সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার দেশ ত্যাগের পর এ উপজেলায় বিএনপির নেতাকর্মীরা বাদী হয়ে বিস্ফোরক আইনে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে থানায় পৃথক ৫টি মামলা দায়ের করেন।
এ সব মামলার মধ্যে আওয়ামী লীগ নেতা সাইদুর রহমান শামীমকে একটি মামলায় এবং যুবলীগ নেতা অন্তরকে ৪টি মামলার আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।ধুনট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, এসব মামলার অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান অব্যাহত রাখা হয়েছে।