বেহেশতে না গিয়ে’ জামায়াতের ইফতারে গেলেন কাদের সিদ্দিকী
জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে বেহেশতে যেতেও রাজি নন’ বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। কিন্তু তার ওই বক্তব্যের দুই বছর পরই শনিবার (৮ মার্চ) টাঙ্গাইলের প্রেসক্লাব মিলনায়তনে জেলা জামায়াতের ইফতার পার্টিতে অংশগ্রহণ নেন।বঙ্গবীরের ইফতারে যোগ দেওয়াকে কেন্দ্র করে জেলাজুড়ে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। তবে এ নিয়ে কোনো বক্তব্য দেননি এই মুক্তিযোদ্ধা। এর আগে, ২০২৩ সালের ২৬ জানুয়ারি টাঙ্গাইলে সখিপুর উপজেলার হতেয়া হাজী হাফিজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আল্লাহ যদি আমাকে বেহেশতেও নিতে চান, আমি জামায়াতের সঙ্গে বেহেশতে যাবো না। কারণ তারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। যুদ্ধের সময় মা-বোনের ইজ্জত হরণ করতে পাকিস্তানিদের সহযোগিতা করেছে। জামায়াত ছাড়া কারো সঙ্গে আমার কোনো বিরোধ নেই।’ কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ সূত্র জানায়, এই প্রথম মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারী হিসেবে পরিচিত জামায়াতে ইসলামীর দলীয় অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন কাদের সিদ্দিকী। জেলা জামায়াতের আমির আহসান হাবীব মাসুদের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি মু. হুমায়ুন কবিরের পরিচালনায় বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী ছাড়াও অনুষ্ঠানে বিএনপি, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্রশিবির, খেলাফত মজলিস, ইসলামি ঐক্যজোট, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, কলেজ শিক্ষক নেতৃবৃন্দ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ, ক্লিনিক মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ, বাস মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ, মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার বিশিষ্টজন ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন।

জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে বেহেশতে যেতেও রাজি নন’ বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী।
কিন্তু তার ওই বক্তব্যের দুই বছর পরই শনিবার (৮ মার্চ) টাঙ্গাইলের প্রেসক্লাব মিলনায়তনে জেলা জামায়াতের ইফতার পার্টিতে অংশগ্রহণ নেন।বঙ্গবীরের ইফতারে যোগ দেওয়াকে কেন্দ্র করে জেলাজুড়ে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। তবে এ নিয়ে কোনো বক্তব্য দেননি এই মুক্তিযোদ্ধা।
এর আগে, ২০২৩ সালের ২৬ জানুয়ারি টাঙ্গাইলে সখিপুর উপজেলার হতেয়া হাজী হাফিজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আল্লাহ যদি আমাকে বেহেশতেও নিতে চান, আমি জামায়াতের সঙ্গে বেহেশতে যাবো না।
কারণ তারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। যুদ্ধের সময় মা-বোনের ইজ্জত হরণ করতে পাকিস্তানিদের সহযোগিতা করেছে। জামায়াত ছাড়া কারো সঙ্গে আমার কোনো বিরোধ নেই।’ কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ সূত্র জানায়, এই প্রথম মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারী হিসেবে পরিচিত জামায়াতে ইসলামীর দলীয় অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন কাদের সিদ্দিকী।
জেলা জামায়াতের আমির আহসান হাবীব মাসুদের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি মু. হুমায়ুন কবিরের পরিচালনায় বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী ছাড়াও অনুষ্ঠানে বিএনপি, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্রশিবির, খেলাফত মজলিস, ইসলামি ঐক্যজোট, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, কলেজ শিক্ষক নেতৃবৃন্দ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ, ক্লিনিক মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ, বাস মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ, মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার বিশিষ্টজন ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন।